রাজনীতির মাঠে সাহসী ও পরিচ্ছন্ন নেতৃত্বের প্রতীক আহমেদ হুমায়ুন জামাল"
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০ কার্তিক, ১৪৩২
           

রাজনীতির মাঠে সাহসী ও পরিচ্ছন্ন নেতৃত্বের প্রতীক আহমেদ হুমায়ুন জামাল”

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২:৪৬ অপরাহ্ণ
রাজনীতির মাঠে সাহসী ও পরিচ্ছন্ন নেতৃত্বের প্রতীক আহমেদ হুমায়ুন জামাল”

রাজনীতি মানেই শুধু ক্ষমতার লড়াই নয়, রাজনীতি হতে পারে আদর্শ, ত্যাগ ও সংগ্রামের প্রতিচ্ছবি। সেই প্রতিচ্ছবির বাস্তব রূপ হয়ে উঠেছেন গোয়াইনঘাট উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আহমেদ হুমায়ুন জামাল।

দলের দুঃসময়ে রাজপথে থেকে সাহসী নেতৃত্ব দেওয়া থেকে শুরু করে গণমানুষের অধিকার আদায়ে অটল ভূমিকা সবকিছুতেই তার উপস্থিতি প্রমাণ করেছে, রাজনীতি এখনও হতে পারে পরিচ্ছন্নতার প্রতীক।

আহমেদ হুমায়ুন জামালের শিকড় রাজনৈতিক ঐতিহ্যের সঙ্গেই গভীরভাবে জড়িত। তার বাবা ফয়জুল হাসান এমএলএ ছিলেন বৃহত্তর জৈন্তার এক গৌরবোজ্জ্বল সন্তান। তিনি শুধু একজন জনপ্রতিনিধিই ছিলেন না, বরং ছিলেন কবি, সাহিত্যিক ও ইতিহাসচর্চক। বৃহত্তর জৈন্তার ইতিহাস-ঐতিহ্য তিনি তার লেখনীতে অমর করে রেখেছেন। সেই গুণী মানুষের সন্তান হুমায়ুন জামাল শৈশব থেকেই রাজনৈতিক আবহে বেড়ে ওঠেন, যা তাকে পরিণত করেছে সংগ্রামী নেতৃত্বে।

হুমায়ুন জামালের রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয় ছাত্র রাজনীতির হাত ধরে। ১৯৯৬ সালে তিনি গোয়াইনঘাট উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে। তার নেতৃত্বগুণ, সততা ও নিবেদনের ফলেই ২০০৩ সালে তিনি উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতির দায়িত্ব পান। একই সময়ে তিনি সিলেট জেলা ছাত্রদলের সদস্য হিসেবেও কাজ করেন।

দীর্ঘ সংগ্রাম, আন্দোলন ও দলের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা তাকে রাজনৈতিকভাবে তৈরি করেছে নেতাকর্মীদের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে। ২০২২ সালে আহমেদ হুমায়ুন জামালকে গোয়াইনঘাট উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক নির্বাচিত করা হয়। এরপর থেকে তিনি দায়িত্বশীল, সাহসী ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আসছেন।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থান একটি উল্লেখযোগ্য অধ্যায়। সেই আন্দোলনে গোয়াইনঘাট উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলকে সক্রিয় ও সংগঠিত রাখতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আহবায়ক হুমায়ুন জামাল। রাজপথে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার পাশাপাশি তিনি নেতাকর্মীদের অনুপ্রাণিত করেছেন সংগ্রামে অংশ নিতে। তার নেতৃত্বে গোয়াইনঘাট উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের অবস্থান ছিল অনন্য ও অতুলনীয়।

দলের প্রতিটি কর্মসূচিতে নিয়মিত উপস্থিতি, সাহসী উচ্চারণ ও সংগঠনের প্রতি অকৃত্রিম দায়বদ্ধতা তাকে স্থানীয় রাজনীতিতে একজন সৎ, নির্ভীক ও জনমুখী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি আজ অনুকরণীয় এক নাম।

রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম, ছাত্র রাজনীতিতে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা, দলের দুর্দিনে সংগ্রামী উপস্থিতি এবং পরিচ্ছন্ন নেতৃত্ব সব মিলিয়ে আহমেদ হুমায়ুন জামাল গোয়াইনঘাট উপজেলা রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তার নেতৃত্ব শুধু স্বেচ্ছাসেবক দলকে নয়, পুরো উপজেলাকে দিয়েছে নতুন রাজনৈতিক প্রেরণা।
স্থানীয় রাজনীতির মাঠে তিনি প্রমাণ করেছেন আদর্শে অনড়, ত্যাগে অবিচল ও সততায় দৃঢ় থেকেও একজন রাজনীতিবিদ জনগণের ভালোবাসা অর্জন করতে পারেন।

গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের কাজ শুরু ।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:১৩ অপরাহ্ণ
গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের  কাজ শুরু ।

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১০ নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়নের অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী মফজ্জিল আলী দ্বী পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কার কাজ চলিতেছে।

নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৪:৩৬ অপরাহ্ণ
নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও স্বাক্ষরকারী রাজনৈতিক দলগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে এই কথা বলেন তিনি।

এসময়, আখতার হোসেন বলেন, অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও তারা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। কেউ সনদ থেকে স্বাক্ষর মুছে ফেলার চেষ্টা করছে আবার কেউ জুলাই সনদ যেন বাস্তবায়ন না হয় সেজন্য উঠেপড়ে লেগেছে।

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের প্রসঙ্গে বলেন, এই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হলেই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি। একইসাথে, জুলাই সনদে প্রস্তাবিত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করে ২০২৬ সালে সংশোধিত সংবিধান প্রণয়ন করার দাবিও জানিয়েছে দলটি।

আরপিও সংশোধনী প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, আমরা এই সংশোধনী প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। তবে বিএনপি ইতোমধ্যে এই সংশোধনী বাস্তবায়ন না করতে আইন উপদেষ্টার কাছে চিঠিও দিয়েছে।

যদি কোনো দলের কারণে প্রস্তাবিত সংস্কারের বিষয়ের গতিপথ পরিবর্তন হয় তাহলে আমরা ধরে নিবো, লন্ডনে যে বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠক অনুসারে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

নির্বাচনী জোট প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় স্বার্থে ও দেশের প্রয়োজনে যদি জোটবদ্ধ নির্বাচন করার প্রয়োজন থাকে তাহলে তখন আমরা ভেবে দেখবো। এখনো কোনো দলের সাথে জোট যায়নি এনসিপি।

সংস্কার কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর নোট অব ডিসেন্ট সম্পর্কে বলেন, নোট ডিসেন্টকে যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিবে তার কোনো গুরুত্বই থাকবে না। ঐক্যমত্য কমিশন যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছে সেই সিদ্ধান্তকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। এখানে, নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না।

আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ণ
আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা বিভাগীয় সমন্বয় সভা চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলের দ্বিতীয় তলায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কনভেনশন হলের তৃতীয় তলায় এনসিপি ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল। ওই সময় দ্বিতীয় তলায় এনসিপির মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানার নেতাকর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মী আহত হন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন মাস আগে বংশাল থানার কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরের একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেন। বিষয়টি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে জানানো হলে তিনি মোহাম্মদপুর থানার রিয়ান নামে এক নেতাকে সহযোগিতার দায়িত্ব দেন।

বংশাল থানা এনসিপির রাজনীতিতে সক্রিয় দাবি করে সৌরভ নামের একজন বলেন, দুই মাস আগে আমরা ব্যবসার একটি কাজে মোহাম্মদপুর গিয়েছিলাম। আমাদের থানা এনসিপির নেতা ইমতিয়াজ ভাই আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তখন মোহাম্মদপুর এনসিপির নেতা রিয়ান আমাদের থেকে দুই লাখ টাকা নেয়। এখন আর ফেরত দিচ্ছে না। এ বিষয়ে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে আগেই জানিয়েছি আমরা।

তিনি আরও বলেন, আজ সমন্বয় সভায় রিয়ানকে দেখতে পেয়ে আমরা টাকা চাই। কিন্তু সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কথা বলার একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে। আমরাও পাল্টা হামলা করি।