দ্বিতীয় মেয়াদে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে সালাহ উদ্দিন আহমেদের পুনঃনিয়োগ আস্থার প্রতীক হয়ে উঠছেন এই তরুণ রাজনৈতিক সংগঠক
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০ কার্তিক, ১৪৩২
           

দ্বিতীয় মেয়াদে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে সালাহ উদ্দিন আহমেদের পুনঃনিয়োগ আস্থার প্রতীক হয়ে উঠছেন এই তরুণ রাজনৈতিক সংগঠক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০২৪, ৯:০৫ পূর্বাহ্ণ
দ্বিতীয় মেয়াদে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে সালাহ উদ্দিন আহমেদের পুনঃনিয়োগ আস্থার প্রতীক হয়ে উঠছেন এই তরুণ রাজনৈতিক সংগঠক

 

সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, এমপি, তাঁর সংসদীয় কার্যালয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ব্যক্তিগত কর্মকর্তা হিসেবে সালাহ উদ্দিন আহমেদকে নিয়োগ দিয়েছেন।
২ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে স্বাক্ষরিত এই নিয়োগপত্রে তাঁর নতুন নিয়োগকাল নির্ধারিত হয়েছে ১৯ মে ২০২৪ থেকে ১৮ মে ২০২৯ সাল পর্যন্ত।

নিয়োগপত্রে উল্লেখ রয়েছে যে, তাঁর অফিস আগের মতোই সিলেট শহরের জিন্দাবাজারে অবস্থিত এমপি অফিস, ৮০৬, ওয়েস্ট ওয়ার্ল্ড শপিং সিটি-তে বহাল থাকবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন নিয়োগপত্রে আরও উল্লেখ করেন:

“আপনি ইতিমধ্যে প্রদর্শিত নিষ্ঠা, সততা ও পেশাদারিত্বকে সামনে রেখে আপনার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন—এই প্রত্যাশা ও বিশ্বাস ব্যক্ত করছি।”

সালাহ উদ্দিন আহমেদের প্রথম নিয়োগ হয়েছিল ২০১৯ সালে। তিনি তখন থেকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাংসদীয় কার্যালয়ে রাজনৈতিক, প্রশাসনিক ও জনসংযোগমূলক দায়িত্ব অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পালন করে আসছিলেন।

এই দ্বিতীয়বার নিয়োগপ্রাপ্ত হওয়া তার প্রতি মন্ত্রীর আস্থা, রাজনৈতিক নিষ্ঠা ও মাঠপর্যায়ের গ্রহণযোগ্যতার এক শক্তিশালী স্বীকৃতি বলে বিবেচিত হচ্ছে।

কে এই সালাহ উদ্দিন আহমেদ? ছাত্রজীবনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন সালাহ উদ্দিন।
তিনি ছিলেন সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক, এবং পরবর্তীতে আওয়ামী যুবলীগ, সিলেট মহানগর শাখার ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি দলীয় সভা-সেমিনার, জনসংযোগ ও স্থানীয় ইস্যুতে জনসাধারণের পাশে থাকায় দ্রুত সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে একজন বিশ্বস্ত ও জনপ্রিয় কর্মী হয়ে ওঠেন।

স্থানীয় বিশ্লেষকদের মন্তব্য সিলেটের একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক বলেন:

“একজন এমপি বা মন্ত্রীর রাজনৈতিক অফিস পরিচালনার জন্য যে ধরণের আস্থাভাজন ও দক্ষ ব্যক্তির প্রয়োজন হয়, সালাহ উদ্দিন আহমেদ তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। দ্বিতীয়বার দায়িত্ব প্রাপ্ত হওয়া নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন।”

প্রাসঙ্গিকতা ও বার্তা যেখানে বাংলাদেশে রাজনৈতিক সহকর্মীদের অনেকেই বারবার পরিবর্তন হতে থাকে, সেখানে একজন সহকারীর প্রতি বারবার এই আস্থা দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
সালাহ উদ্দিনের এই পুনঃনিয়োগ প্রমাণ করে—একজন তরুণ, নিষ্ঠাবান, সাংগঠনিকভাবে দক্ষ ব্যক্তিও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে স্থায়ীভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।

গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের কাজ শুরু ।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:১৩ অপরাহ্ণ
গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের  কাজ শুরু ।

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১০ নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়নের অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী মফজ্জিল আলী দ্বী পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কার কাজ চলিতেছে।

নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৪:৩৬ অপরাহ্ণ
নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও স্বাক্ষরকারী রাজনৈতিক দলগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে এই কথা বলেন তিনি।

এসময়, আখতার হোসেন বলেন, অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও তারা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। কেউ সনদ থেকে স্বাক্ষর মুছে ফেলার চেষ্টা করছে আবার কেউ জুলাই সনদ যেন বাস্তবায়ন না হয় সেজন্য উঠেপড়ে লেগেছে।

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের প্রসঙ্গে বলেন, এই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হলেই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি। একইসাথে, জুলাই সনদে প্রস্তাবিত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করে ২০২৬ সালে সংশোধিত সংবিধান প্রণয়ন করার দাবিও জানিয়েছে দলটি।

আরপিও সংশোধনী প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, আমরা এই সংশোধনী প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। তবে বিএনপি ইতোমধ্যে এই সংশোধনী বাস্তবায়ন না করতে আইন উপদেষ্টার কাছে চিঠিও দিয়েছে।

যদি কোনো দলের কারণে প্রস্তাবিত সংস্কারের বিষয়ের গতিপথ পরিবর্তন হয় তাহলে আমরা ধরে নিবো, লন্ডনে যে বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠক অনুসারে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

নির্বাচনী জোট প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় স্বার্থে ও দেশের প্রয়োজনে যদি জোটবদ্ধ নির্বাচন করার প্রয়োজন থাকে তাহলে তখন আমরা ভেবে দেখবো। এখনো কোনো দলের সাথে জোট যায়নি এনসিপি।

সংস্কার কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর নোট অব ডিসেন্ট সম্পর্কে বলেন, নোট ডিসেন্টকে যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিবে তার কোনো গুরুত্বই থাকবে না। ঐক্যমত্য কমিশন যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছে সেই সিদ্ধান্তকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। এখানে, নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না।

আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ণ
আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা বিভাগীয় সমন্বয় সভা চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলের দ্বিতীয় তলায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কনভেনশন হলের তৃতীয় তলায় এনসিপি ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল। ওই সময় দ্বিতীয় তলায় এনসিপির মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানার নেতাকর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মী আহত হন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন মাস আগে বংশাল থানার কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরের একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেন। বিষয়টি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে জানানো হলে তিনি মোহাম্মদপুর থানার রিয়ান নামে এক নেতাকে সহযোগিতার দায়িত্ব দেন।

বংশাল থানা এনসিপির রাজনীতিতে সক্রিয় দাবি করে সৌরভ নামের একজন বলেন, দুই মাস আগে আমরা ব্যবসার একটি কাজে মোহাম্মদপুর গিয়েছিলাম। আমাদের থানা এনসিপির নেতা ইমতিয়াজ ভাই আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তখন মোহাম্মদপুর এনসিপির নেতা রিয়ান আমাদের থেকে দুই লাখ টাকা নেয়। এখন আর ফেরত দিচ্ছে না। এ বিষয়ে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে আগেই জানিয়েছি আমরা।

তিনি আরও বলেন, আজ সমন্বয় সভায় রিয়ানকে দেখতে পেয়ে আমরা টাকা চাই। কিন্তু সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কথা বলার একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে। আমরাও পাল্টা হামলা করি।