বিশ্বকাপ আয়োজকের তকমা পেলেও ভক্তদের নিরাপত্তা নিয়ে যা জানালো সৌদি আরব
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০ কার্তিক, ১৪৩২
           

বিশ্বকাপ আয়োজকের তকমা পেলেও ভক্তদের নিরাপত্তা নিয়ে যা জানালো সৌদি আরব

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০:৩১ অপরাহ্ণ
বিশ্বকাপ আয়োজকের তকমা পেলেও ভক্তদের নিরাপত্তা নিয়ে যা জানালো সৌদি আরব

অন্যান্যবারের মতো বিশ্বকাপ ফুটবলে স্বাগতিক দেশ নির্বাচনে যে ভোটের আয়োজন, সেটিতে একটু ভাটা পড়েছিলো এবার। প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকায় আগেই নির্ধারিত হয়ে গেছিল ২০৩০ ও ২০৩৪ বিশ্বকাপ কোন কোন দেশে গড়াতে যাচ্ছে। তবে ফিফার এক অভিনব কায়দায় তৃতীয়বারের মতো এশিয়ার মাটিতে বসতে যাচ্ছে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ খ্যাত বিশ্বকাপ ফুটবলের। অপরদিকে, আয়োজক তকমা পেয়ে গেলেও ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এফএ) এক প্রশ্নবানে পড়েছে সৌদি আরব। এর যথার্থ উত্তরও দিয়েছে উপসাগরীয় দেশটি।

আয়োজকের মর্যাদা পাবার পর নতুন ইস্যু আসে সৌদি আরবের সামনে। ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফএ) সৌদি আরবের কাছে জানতে চায় ১০ বছর বাদে দেশটিতে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বকাপে ভক্তদের নিরাপত্তার বিষয়ে। এফএ বোর্ড গত মাসে সৌদি আরব ফুটবল ফেডারেশনের সাথে দেখা করে তাদের বিড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে।

এফএ বলে, আমরা তাদের (সৌদি আরব) এলজিবিটিকিউ ফ্যানসহ ২০৩৪ সালে দেশটিতে আসা সমস্ত ফুটবল ভক্তদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে বলেছি। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছে যে, তারা সবার জন্য একটি নিরাপদ ও উপভোগ্য আসর উপহার দিতে পারবে।

এফএ’র তরফ থেকে আরও বলা হয়, ফুটবল একটি বৈশ্বিক খেলা। খেলাধুলা সকল ধর্ম ও সংস্কৃতিসহ সকলের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে শেখায়।

ফিফা এবার সদস্য দেশগুলোকে ভোট দেয়ার জন্য ‘টু ইন ওয়ান’ সিস্টেমের আবির্ভাব ঘটায়। এতে একই সাথে দুইটি বিশ্বকাপের আয়োজক নির্ধারণের জন্য একটি ভোট দেয়ার পদ্ধতি সামনে আনে। ২০৩৪ বিশ্বকাপের আয়োজন করতে একক প্রার্থী ছিল সৌদি আরব, যার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেই।

এখন এমনভাবে ভোট দেয়ার সিস্টেম ছিল না, যেখানে ২০৩০ বিশ্বকাপের দেশগুলোকে ভোট দিয়ে আয়োজনের স্বীকৃতি দেয়া যাবে আবার সৌদি আরবকে আয়োজক হিসেবে পরের বিশ্বকাপে পছন্দ না। অর্থাৎ, পর্তুগাল-মরক্কো-স্পেনকে ভোট দেয়ার মানে হলো পরের বিশ্বকাপে সৌদি আরবকেও ভোট দেয়া।

আবার, সৌদিকে ২০৩৪ আয়োজক হিসেবে পছন্দ না করার মানে হলো আগের বিশ্বকাপে সেই তিন দেশকে আয়োজক হিসেবে না চাওয়া। তাই ফিফার এই কায়দায় অনেকটা অনুষ্ঠানিকমাত্রা-ই যোগ হয়েছিলো কেবল। আগেই বোঝা যাচ্ছিলো কোথায় হতে যাচ্ছে পরের দুই বিশ্বকাপ।

এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকায় ব্যালটও ব্যবহার করেনি ফিফা। অনলাইনে হওয়া কংগ্রেসে নির্দেশনা দেয়া হয় কোনো বিতর্ক ছাড়াই ‘হাত উঁচিয়ে’ নিজেদের অবস্থান জানান দেয়ার। ভোটাররা দুই বিশ্বকাপের আয়োজক হতে আগ্রহীদের নাম শোনার পর হাততালি দিয়েই সমর্থন জানিয়েছেন। সমালোচকেরা আইন ভঙ্গের কথা বললেও ফিফা কিছুদিন আগে নিয়ম পরিবর্তনের কথা জানিয়ে দিয়েছিল। তারা বলেছিল সব কনফেডারেশনের সঙ্গে কথা বলেই পরিবর্তনটা করা হয়েছে। তবে কেন দুই বিশ্বকাপের আয়োজক বেছে নেয়ার ভোট একবারে নেয়া হবে, অবশ্য সেই ব্যাখ্যা দেয়নি বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক এই সংস্থা।

গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের কাজ শুরু ।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:১৩ অপরাহ্ণ
গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের  কাজ শুরু ।

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১০ নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়নের অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী মফজ্জিল আলী দ্বী পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কার কাজ চলিতেছে।

নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৪:৩৬ অপরাহ্ণ
নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও স্বাক্ষরকারী রাজনৈতিক দলগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে এই কথা বলেন তিনি।

এসময়, আখতার হোসেন বলেন, অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও তারা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। কেউ সনদ থেকে স্বাক্ষর মুছে ফেলার চেষ্টা করছে আবার কেউ জুলাই সনদ যেন বাস্তবায়ন না হয় সেজন্য উঠেপড়ে লেগেছে।

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের প্রসঙ্গে বলেন, এই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হলেই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি। একইসাথে, জুলাই সনদে প্রস্তাবিত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করে ২০২৬ সালে সংশোধিত সংবিধান প্রণয়ন করার দাবিও জানিয়েছে দলটি।

আরপিও সংশোধনী প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, আমরা এই সংশোধনী প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। তবে বিএনপি ইতোমধ্যে এই সংশোধনী বাস্তবায়ন না করতে আইন উপদেষ্টার কাছে চিঠিও দিয়েছে।

যদি কোনো দলের কারণে প্রস্তাবিত সংস্কারের বিষয়ের গতিপথ পরিবর্তন হয় তাহলে আমরা ধরে নিবো, লন্ডনে যে বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠক অনুসারে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

নির্বাচনী জোট প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় স্বার্থে ও দেশের প্রয়োজনে যদি জোটবদ্ধ নির্বাচন করার প্রয়োজন থাকে তাহলে তখন আমরা ভেবে দেখবো। এখনো কোনো দলের সাথে জোট যায়নি এনসিপি।

সংস্কার কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর নোট অব ডিসেন্ট সম্পর্কে বলেন, নোট ডিসেন্টকে যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিবে তার কোনো গুরুত্বই থাকবে না। ঐক্যমত্য কমিশন যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছে সেই সিদ্ধান্তকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। এখানে, নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না।

আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ণ
আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা বিভাগীয় সমন্বয় সভা চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলের দ্বিতীয় তলায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কনভেনশন হলের তৃতীয় তলায় এনসিপি ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল। ওই সময় দ্বিতীয় তলায় এনসিপির মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানার নেতাকর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মী আহত হন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন মাস আগে বংশাল থানার কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরের একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেন। বিষয়টি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে জানানো হলে তিনি মোহাম্মদপুর থানার রিয়ান নামে এক নেতাকে সহযোগিতার দায়িত্ব দেন।

বংশাল থানা এনসিপির রাজনীতিতে সক্রিয় দাবি করে সৌরভ নামের একজন বলেন, দুই মাস আগে আমরা ব্যবসার একটি কাজে মোহাম্মদপুর গিয়েছিলাম। আমাদের থানা এনসিপির নেতা ইমতিয়াজ ভাই আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তখন মোহাম্মদপুর এনসিপির নেতা রিয়ান আমাদের থেকে দুই লাখ টাকা নেয়। এখন আর ফেরত দিচ্ছে না। এ বিষয়ে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে আগেই জানিয়েছি আমরা।

তিনি আরও বলেন, আজ সমন্বয় সভায় রিয়ানকে দেখতে পেয়ে আমরা টাকা চাই। কিন্তু সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কথা বলার একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে। আমরাও পাল্টা হামলা করি।