সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডের পর সবচেয়ে বড় জয়
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০ কার্তিক, ১৪৩২
           

সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডের পর সবচেয়ে বড় জয়

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ৫:৪৪ অপরাহ্ণ
সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডের পর সবচেয়ে বড় জয়

ঘরের মাঠেই শুধু নয়, দেশে ও দেশের বাইরে মিলে একদিনে নিজেদের ছাড়িয়ে যাওয়ার দু-দুটি রেকর্ড গড়লো বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। আজ বুধবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে সর্বোচ্চ দলগত স্কোর (৪ উইকেটে ২৫২) গড়েছিল নিগার সুলতানা জোতির দল।

এরপর প্রতিপক্ষ আয়ারল্যান্ড নারী দলকে ৯৮ রানে অলআউট করে ১৫৪ রানের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়েরও রেকর্ড গড়লো বাংলার বাঘিনীরা।

বলে রাখা ভালো, এর আগের দুটি রেকর্ডও হয়েছিল একই ম্যাচে একই দিনে। দিনটি ছিল ২০২৩ সালের ১৬ ডিসেম্বর। ওইদিন ইস্ট লন্ডনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২৫০ রানের দলগত স্কোর গড়ে নিজেদের সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড গড়েছিল বাংলাদেশ নারী দল। একই ম্যাচে প্রোটিয়া নারী দলকে ১৩১ রানে অলআউট করে ১১৯ রানের বড় জয় পেয়েছিল টাইগ্রেসরা।

আজ বুধবার শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে সেই রেকর্ড ভেঙে প্রথমে ২৫২ রানের রেকর্ড স্কোর গড়লো। এরপর আইরিশ নারী দলকে ৯৮ রানে অলআউট করে ১৫৪ রানে জয়ের রেকর্ড গড়লো।

 

শারমিন আকতার শুপ্তা (৮৯ বলে ৯৬) আর ফারজানা হক পিংকির (১১০ বলে ৬১) ‘বিগ ফিফটিতে’ সাজানো ২৫২ রানের পুঁজি পেয়ে উজ্জীবিত বাংলাদেশের বোলাররা বল হাতেও সমানভাবে জ্বলে উঠেছিলেন। তাদের সাঁড়াশি বোলিং আক্রমণের মুখে মাত্র ২৮.৫ ওভারে ইনিংস গুঁড়িয়ে যায় আয়ারল্যান্ড নারী দলের।

 

যথারীতি বাংলাদেশের স্পিন আক্রমণে দিশাহারা আইরিশ নারী দল। অফস্পিনার সুলতানা খাতুন (৩/২৩) ও নাহিদা আকতার (৩/২৩) এর স্পিন ঘূর্ণি সামলাতে পারেননি আইরিশরা। এছাড়া পেসার মারুফা ২ উইকেটের পতন ঘটালে ১০০’র নিচেই গুঁড়িয়ে যায় আইরিশ নারীরা।

গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের কাজ শুরু ।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:১৩ অপরাহ্ণ
গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের  কাজ শুরু ।

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১০ নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়নের অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী মফজ্জিল আলী দ্বী পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কার কাজ চলিতেছে।

নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৪:৩৬ অপরাহ্ণ
নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও স্বাক্ষরকারী রাজনৈতিক দলগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে এই কথা বলেন তিনি।

এসময়, আখতার হোসেন বলেন, অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও তারা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। কেউ সনদ থেকে স্বাক্ষর মুছে ফেলার চেষ্টা করছে আবার কেউ জুলাই সনদ যেন বাস্তবায়ন না হয় সেজন্য উঠেপড়ে লেগেছে।

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের প্রসঙ্গে বলেন, এই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হলেই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি। একইসাথে, জুলাই সনদে প্রস্তাবিত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করে ২০২৬ সালে সংশোধিত সংবিধান প্রণয়ন করার দাবিও জানিয়েছে দলটি।

আরপিও সংশোধনী প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, আমরা এই সংশোধনী প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। তবে বিএনপি ইতোমধ্যে এই সংশোধনী বাস্তবায়ন না করতে আইন উপদেষ্টার কাছে চিঠিও দিয়েছে।

যদি কোনো দলের কারণে প্রস্তাবিত সংস্কারের বিষয়ের গতিপথ পরিবর্তন হয় তাহলে আমরা ধরে নিবো, লন্ডনে যে বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠক অনুসারে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

নির্বাচনী জোট প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় স্বার্থে ও দেশের প্রয়োজনে যদি জোটবদ্ধ নির্বাচন করার প্রয়োজন থাকে তাহলে তখন আমরা ভেবে দেখবো। এখনো কোনো দলের সাথে জোট যায়নি এনসিপি।

সংস্কার কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর নোট অব ডিসেন্ট সম্পর্কে বলেন, নোট ডিসেন্টকে যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিবে তার কোনো গুরুত্বই থাকবে না। ঐক্যমত্য কমিশন যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছে সেই সিদ্ধান্তকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। এখানে, নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না।

আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ণ
আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা বিভাগীয় সমন্বয় সভা চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলের দ্বিতীয় তলায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কনভেনশন হলের তৃতীয় তলায় এনসিপি ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল। ওই সময় দ্বিতীয় তলায় এনসিপির মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানার নেতাকর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মী আহত হন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন মাস আগে বংশাল থানার কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরের একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেন। বিষয়টি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে জানানো হলে তিনি মোহাম্মদপুর থানার রিয়ান নামে এক নেতাকে সহযোগিতার দায়িত্ব দেন।

বংশাল থানা এনসিপির রাজনীতিতে সক্রিয় দাবি করে সৌরভ নামের একজন বলেন, দুই মাস আগে আমরা ব্যবসার একটি কাজে মোহাম্মদপুর গিয়েছিলাম। আমাদের থানা এনসিপির নেতা ইমতিয়াজ ভাই আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তখন মোহাম্মদপুর এনসিপির নেতা রিয়ান আমাদের থেকে দুই লাখ টাকা নেয়। এখন আর ফেরত দিচ্ছে না। এ বিষয়ে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে আগেই জানিয়েছি আমরা।

তিনি আরও বলেন, আজ সমন্বয় সভায় রিয়ানকে দেখতে পেয়ে আমরা টাকা চাই। কিন্তু সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কথা বলার একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে। আমরাও পাল্টা হামলা করি।