‘কারাগারে খালেদা জিয়াকে গরুর চিকিৎসা দেয়া হয়েছে’
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০ কার্তিক, ১৪৩২
           

‘কারাগারে খালেদা জিয়াকে গরুর চিকিৎসা দেয়া হয়েছে’

কামরান আহমদ
প্রকাশিত: রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪, ৮:০৪ অপরাহ্ণ
‘কারাগারে খালেদা জিয়াকে গরুর চিকিৎসা দেয়া হয়েছে’

সম্প্রতি সশস্ত্রবাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। এর মধ্যদিয়ে প্রায় এক যুগ পর এমন কোনো অনুষ্ঠানে প্রকাশ্যে দেখা যায় তাকে। দেশের প্রথম সারির গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার হাস্যোজ্জ্বল ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে।

এ অবস্থায় তার শারীরিক অবস্থা নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেন ডেল মেডিকেল স্কুল ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অস্টিনের অধ্যাপক রুমি আহমেদ। ওই পোস্টে তিনি খালেদা জিয়ার সেনাকুঞ্জে উপস্থিতিকে মিরাকল বলে উল্লেখ করেন। একইসঙ্গে কারাগারে থাকাকালে তার সঠিক চিকিৎসা হয়, উল্টো গরুর চিকিৎসা তার ওপর প্রয়োগের অভিযোগ তুলেছেন এই অধ্যাপক।

 

ফেসবুক পোস্টটি অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুলও শেয়ার করেছেন।
 
ওই পোস্টে অধ্যাপক রুমি লিখেছেন, বেগম খালেদা জিয়ার সেনাকুঞ্জ সফরের অনেক ভিডিও দেখলাম গতকাল! আমি যেহেতু চিকিৎসাবিজ্ঞানের ছাত্র- আমি ওনার ভিডিওগুলো দেখেছি অন্য দৃষ্টিভঙ্গি থেকে! প্রথমত কাল দেখলাম হাসছেন এবং শ্বাস নেয়ার জন্য না থেমে এবং না হাপিয়ে গিয়ে মোটামুটি লম্বা সময় কথা বলতে পারছেন। আরেকটা বিষয় লক্ষ করলাম ওনার অক্সিজেন লাগছে না! এই পুরো ব্যাপারটা একটা মিরাকল ছাড়া আর কিছু না।
 
এই কিছুদিন আগে ৮০ বছর বয়েসী খালেদা জিয়া ৬-৭ মাস টানা আইসিইউতে কাটালেন। ওনার কিডনি ফেইল করেছিল; হার্ট ফেইলিউর ছিল; লিভার পুরো ফেইল করেছে। লিভার ফেইলিউরের জীবনঘাতী কমপ্লিকেশন যা যা হতে পারে সবই তার ছিল- সারা শরীরে পানি, পায়ে পানি, পেটে পানি, ফুসফুসে পানি! প্রতিদিন পেট আর ফুসফুসের পাশ থেকে থেকে সুঁই ঢুকিয়ে লিটারকে লিটার পানি ড্রেইন করতে হতো। নার দুই চেস্টে চেস্ট টিউব ঢোকানো ছিল কন্টিনিউয়াস পানি ড্রেইন করানোর জন্য। ঘাড়ের মধ্যে বিশাল মোটা ডায়ালাইসিস লাইন ছিল। আরো কিছু কঠিন সমস্যা ছিল যেমন রিউমাটয়েড আর্থরাইটিস তার কথায় পরে আসছি।
 
তিনি লিখেছেন, পৃথিবীর সবচেয়ে এডভান্সড আইসিইউগুলোতেতে আমি কাজ করছি গত ২০ বছর ধরে। ৮০ বছর বয়েসী একজন মানুষ অ্যাডভান্সড রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসসহ যার লিভার ফেইল করেছে- কিডনি ফেইল করেছে; সিভিয়ার পালমোনারি হাইপারটেনশন আছে- এইদেশে আমরা আশা ছেড়ে দিতাম! কারণ ৮০ বছর বয়েসী একজন মানুষের লিভার ফেইলিউর একটা ওয়ানওয়ে জার্নি। বাকি সব অর্গান ডোমিনোর মতো ফেইল করা শুরু করে। রোগীর বাঁচার সম্ভাবনা প্রায় শূন্যের কাছাকাছি।
 
মিসেস খালেদা জিয়া যে ৭ মাস আইসিইউ থেকে কাল সেনাকুঞ্জে এসে সবার সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন- আবারো বলছি এটা মেডিকেল মিরাকল। ওপরওয়ালা কোথাও কেউ নিশ্চয় আছেন; যিনি সম্ভব – অসম্ভবের কারিগর- উনিই হয়তো চেয়েছেন অসম্ভবের ঘড়ির কাটাটাকে হাত দিয়ে ঠেকিয়ে রাখতে। কেউ ওনাকে এই দিনটা দেখিয়ে দিতে চেয়েছেন! করোও কোনো পূণ্য আছে কোথাও এই সম্ভব-অসম্ভবের উল্টোচালে।
 
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বর্ণনা দিয়ে অধ্যাপক রুমি আরও লিখেছেন, আপনারা কেউ কি ওনার হাত দুটো খেয়াল করেছেন? কীভাবে বেঁকে গিয়েছে? আমরা মেডিকেল কলেজে পড়েছি সোয়ান নেক ডিফর্মিটি; বাটোনেআর ডিফর্মিটি, গত শতব্দীর টার্ম! এই শতাব্দীর মেডিকেল স্টুডেন্টরা এগুলো খুব একটা দেখে না এখন। রিউমাটয়েড আর্থরাইটিসের চিকিৎসা না হলে বার্ন্ট আউট হয়ে যায়। অ্যাডভান্সড রিউমাটোয়েড আর্থরাইটিসের শেষ পর্যায়ে গিয়ে হাতগুলো এভাবে শক্ত হয়ে কুঁকড়ে যায়। দুটো হাতই শুধু অচল হয় না অবর্ণনীয় যন্ত্রণা হয়, হাইডোজ ইমিউনিটি সাপ্রেস করা মেডিসিনে না থাকলে।
 
উনি আরও লিখেছেন, আপনি কি খেয়াল করেছেন উনি পা লম্বা করে হুইল চেয়ারে বসে ছিলেন। উনি পা ভাঁজ করতে পারেন না! ওনাকে স্ট্র্যাপ দিয়ে হুইল চেয়ারের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছিল, যাতে পড়ে না যান। আমি খেয়াল করছিলাম ওনার ছোট পুত্রবধূ প্রতিটা মুহূর্ত শ্বাশুড়ির দিকে চোখ রাখছেন- কখন কি হয়ে যায়! একটা জীবন চিন্তা করুনতো? অবর্ণনীয় ব্যাথার কারণে পা ভাঁজ করা যায় না- স্টিফ হয়ে গিয়েছে- হাত দুটো অচল! পুরো পঙ্গু করে দেয়া হয়েছে ওনাকে! হ্যাঁ, আমি বলছি ‘দেয়া হয়েছে’, এমনি এমনি সব হয়নি!
 
 
আগে ওনাকে যখন টিভিতে দেখেছি- তখনতো এত খারাপ অবস্থা ছিল না। উনি এই হাত দিয়ে করমর্দন করতেন- সারাদিন ফাইল স্বাক্ষর করতেন! একটু খুঁড়িয়ে হলেও হাঁটতে পারতেন। ২০০৮-এর নির্বাচনের আগে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৯ ঘণ্টা ক্যাম্পেইন করেছেন- সারারাত পথসভা করেছেন। আজকাল আমরা এই ধরনের রিউমাটয়েড ডিফর্মিটি খুব কম দেখি। কারণ আজকাল রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিসের অনেক ডিজিজ মোডিফাইয়িং ওষুধ আছে। এই ওষুধে রোগ কন্ট্রোল করে রাখা যায়! একবিংশ শতাব্দীতে আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞান রিউমাটয়েড আরথ্রাটিসকে এখন আর ওই পর্যায়ে পৌঁছতে দেয় না।
 
তিনি অভিযোগ করেন, উনি (খালেদা জিয়া) যেই চার-পাঁচ বছর জেলে ছিলেন- তখন তার ওপর গরুর চিকিৎসা হয়েছে, মানুষের চিকিৎসা হয়নি। উনি আধুনিক কোনো চিকিৎসা পাননি! যেই ওষুধ দেয়া হয়েছে- তাতে ওনার ডিজিজ কন্ট্রোলতো হয়ইনি, লিভার ও কিডনি ড্যামেজ হয়ে গিয়েছে।
 
অধ্যাপক রুমির মতে ২০০৭ এর পর থেকে জিয়া পরিবারের ওপর নানা অত্যাচার-নির্যাতনের ঝড় বয়ে গেছে। তিনি লিখেছেন, ২০০৭ এর পর থেকে জিয়া পরিবারের ওপর যা গিয়েছে, তা ট্র্যাজিক মহাকাব্য। বড় ছেলেকে মেরে কোমর ভেঙে দেয়া হয়েছিল, তার দশ বছর লেগেছে স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে। আরেক ছেলের ওপর ( যে রাজনীতির র-এর সঙ্গেও জড়িত ছিল না) তার ওপর কি ঝড় গিয়েছে আল্লাই জানে। ছাড়া পাবার কিছুদিন পর ৪৫ বছরের সুস্থ তরুণ ক্রিকেট প্লেয়ার মানুষটা ধুম করে মরে গেলেন। এই কাজগুলো যারা করেছেন, যাদের সিদ্ধান্তে হয়েছে, যারা এক্সিকিউট করছেন, তাদের জিয়া পরিবার ক্ষমা করলেও, এই দেশের একটা বিশাল অংশের মানুষ কোনোদিনই ক্ষমা করবে না!
 
 
উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে যাওয়ার এখনই প্রয়োজন নেই বলেও মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ।
 
তার মতে, খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি আমার মতে এখন পলিটিক্যাল ও পারিবারিক ডিসিশন; মেডিকেল ডিসিশন না। ওনার যে মেডিকেল টিম- তাদের অনেককে আমি চিনি। ওদের ওপর আমার শতভাগ আস্থা আছে। আমি মনে করি উনারাই যথেষ্ট। ওনাকে (খালেদা জিয়া) টেনে হিঁচড়ে বিদেশে নেবার কোনো যুক্তি বা মেডিকেল নেসিসিটি আমি দেখি না। এটা আমার ব্যক্তিগত মত। ওনার পরিবার আরো ভালো বুঝবেন।
 
পরিশেষে অধ্যাপক রুমি খালেদা জিয়ার দীর্ঘ জীবন কামনা করেন। পাশাপাশি নিজ বাড়িতে রেখে তার চিকিৎসা কাজ চালিয়ে নেয়া এবং তাকে টানা-হিঁচড়া না করারও আহ্বান জানান তিনি। 

গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের কাজ শুরু ।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:১৩ অপরাহ্ণ
গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের  কাজ শুরু ।

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১০ নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়নের অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী মফজ্জিল আলী দ্বী পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কার কাজ চলিতেছে।

নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৪:৩৬ অপরাহ্ণ
নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও স্বাক্ষরকারী রাজনৈতিক দলগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে এই কথা বলেন তিনি।

এসময়, আখতার হোসেন বলেন, অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও তারা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। কেউ সনদ থেকে স্বাক্ষর মুছে ফেলার চেষ্টা করছে আবার কেউ জুলাই সনদ যেন বাস্তবায়ন না হয় সেজন্য উঠেপড়ে লেগেছে।

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের প্রসঙ্গে বলেন, এই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হলেই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি। একইসাথে, জুলাই সনদে প্রস্তাবিত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করে ২০২৬ সালে সংশোধিত সংবিধান প্রণয়ন করার দাবিও জানিয়েছে দলটি।

আরপিও সংশোধনী প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, আমরা এই সংশোধনী প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। তবে বিএনপি ইতোমধ্যে এই সংশোধনী বাস্তবায়ন না করতে আইন উপদেষ্টার কাছে চিঠিও দিয়েছে।

যদি কোনো দলের কারণে প্রস্তাবিত সংস্কারের বিষয়ের গতিপথ পরিবর্তন হয় তাহলে আমরা ধরে নিবো, লন্ডনে যে বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠক অনুসারে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

নির্বাচনী জোট প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় স্বার্থে ও দেশের প্রয়োজনে যদি জোটবদ্ধ নির্বাচন করার প্রয়োজন থাকে তাহলে তখন আমরা ভেবে দেখবো। এখনো কোনো দলের সাথে জোট যায়নি এনসিপি।

সংস্কার কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর নোট অব ডিসেন্ট সম্পর্কে বলেন, নোট ডিসেন্টকে যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিবে তার কোনো গুরুত্বই থাকবে না। ঐক্যমত্য কমিশন যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছে সেই সিদ্ধান্তকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। এখানে, নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না।

আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ণ
আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা বিভাগীয় সমন্বয় সভা চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলের দ্বিতীয় তলায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কনভেনশন হলের তৃতীয় তলায় এনসিপি ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল। ওই সময় দ্বিতীয় তলায় এনসিপির মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানার নেতাকর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মী আহত হন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন মাস আগে বংশাল থানার কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরের একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেন। বিষয়টি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে জানানো হলে তিনি মোহাম্মদপুর থানার রিয়ান নামে এক নেতাকে সহযোগিতার দায়িত্ব দেন।

বংশাল থানা এনসিপির রাজনীতিতে সক্রিয় দাবি করে সৌরভ নামের একজন বলেন, দুই মাস আগে আমরা ব্যবসার একটি কাজে মোহাম্মদপুর গিয়েছিলাম। আমাদের থানা এনসিপির নেতা ইমতিয়াজ ভাই আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তখন মোহাম্মদপুর এনসিপির নেতা রিয়ান আমাদের থেকে দুই লাখ টাকা নেয়। এখন আর ফেরত দিচ্ছে না। এ বিষয়ে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে আগেই জানিয়েছি আমরা।

তিনি আরও বলেন, আজ সমন্বয় সভায় রিয়ানকে দেখতে পেয়ে আমরা টাকা চাই। কিন্তু সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কথা বলার একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে। আমরাও পাল্টা হামলা করি।