অন্ধকার চক্রের ছোবলে আলোকিত সাইদুল
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫, ১২ কার্তিক, ১৪৩২
           

অন্ধকার চক্রের ছোবলে আলোকিত সাইদুল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫, ১:০৬ পূর্বাহ্ণ
অন্ধকার চক্রের ছোবলে আলোকিত সাইদুল

ফ্রিডম সিলেট প্রতিবেদক:: বড়লেখা পৌর এলাকার এক জনপ্রিয় নাম সাইদুল ইসলাম। পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের গাজিটেকা আইলাপুর গ্রামের মৃত আবদুল খালিকের ছেলে তিনি। একটি সম্ভ্রান্ত পরিবার থেকে উঠে আসা সাইদুল ইসলাম পৌর এলাকার তৃণমূল মানুষের কাছে এক বিশ্বস্ত ও নির্ভরতার নাম। সহযোগিতা, সামাজিকতা, বিচার-শালিস, গৃহ-বিবাদ, বিরোধ মেটানো—সবকিছুতেই সমাধান হিসেবে যে নামটি বিবেচিত হয়, তিনি সাইদুল ইসলাম।

অবশ্য এই অবস্থান একদিনে তৈরি হয়নি। তিলে তিলে মানুষের মনের মধ্যে ভালোবাসার আলো জ্বালিয়েছেন তিনি। সেই আলোতে আলোকিত করেছেন বড়লেখা পৌর এলাকা। তবে আলোর বিপরীতে অন্ধকারও থাকে। আলো সহ্য না হওয়া মানুষগুলো অন্ধকারমুখী। অন্ধকারের মানুষগুলো গিলে খেতে চায় সকল আলো। ফলে একের পর এক চলে আলো নিভিয়ে দেওয়ার চেষ্টা। অব্যাহত চেষ্টার ফল—এখন কারাগারে আলোকিত জন। বর্তমানে একাধিক মামলায় কারাভোগ করছেন সাইদুল ইসলাম।

গেলো আওয়ামী দুঃশাসনে বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীরা যখন মামলা-হামলায় জর্জরিত, তখন তাদের পরিবারের পাশে বড়লেখা উপজেলায় সর্বাগ্রে যিনি আর্থিক সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেছিলেন, তিনি সাইদুল ইসলাম। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির একজন নিবেদিতপ্রাণ সমর্থক হিসেবে নিরলসভাবে দীর্ঘ তিন যুগ মাঠ চষে বেড়িয়েছেন তিনি। বিনিময়ে দলীয় পদবি না জুটলেও পেয়েছেন তৃণমূল মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন ও ভালোবাসা—যার প্রমাণ গোটা পৌর এলাকার ত্যাগী ও দলীয় নেতাকর্মীরা।

আওয়ামী লীগ শাসনামলে সাইদুল ইসলামের নামে হয়েছে একাধিক মামলা। ফ্যাসিবাদী আমলে স্থানীয় সাংসদ ও বন ও পরিবেশমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন, তার ভাগিনা উপজেলা চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, সদর ইউপি চেয়ারম্যান এবং আরেক ভাগিনা জুয়েল আহমদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের আক্রোশে তাকে একাধিকবার জেল খাটতে ও মিথ্যা মামলার শিকার হতে হয়েছে।

বড়লেখা গাজিটেকা সাত মৌজার তিনি প্রধান কর্ণধার। একই সাথে বড়লেখা উপজেলায়ও তাঁর সুনাম বিস্তৃত থাকায় যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার সমাধানে এলাকাবাসীর ডাকে তিনিই থাকেন কান্ডারীর ভূমিকায়। তিনি বিচারিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি একটি এতিমখানার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তখন থেকেই মাদ্রাসার এতিম ছেলে-মেয়েদের দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন। একই সঙ্গে বড়লেখা বাজার বণিক সমিতিতে তিনি ছিলেন একজন সদস্য। ফলে সেখানে তৈরি হয় সাইদুল ইসলামের শক্ত একটি প্রতিপক্ষ, যারা দিনে-রাতে তাকে ঘায়েল করার জন্য উঠে পড়ে লাগে।

২০২০ সালে বড়লেখা পৌরসভায় যুবলীগের সভাপতি জসীম উদ্দিন ও শামীম আহমদের সাথে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাকে কেন্দ্র করে, আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাব ও ক্ষমতার দাপটে তার বিরুদ্ধে জি.আর ১০১/২০২০ (বড়), জি.আর ১০২/২০২০ (বড়) মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় সাইদুল ইসলাম দীর্ঘদিন হাজতবাসের পর জামিনে মুক্তি লাভ করেন। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বড়লেখা উপজেলার প্রভাবশালী নেতৃবৃন্দের দ্বারা তিনি আর্থিক ও মানসিকভাবে লক্ষ লক্ষ টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হন।

২০২০ সালের বড়লেখা পৌরসভা নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মোবাইল প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সেই নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হলেও তৎকালীন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী বন ও পরিবেশমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন সরজমিন উপস্থিত থেকে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা প্রয়োগ করে সাইদুল ইসলামকে বিএনপির ট্যাগ লাগিয়ে পরাজিত ঘোষণা করেন এবং আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল ইমাম মোহাম্মদ কামরান চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।

সাইদুল ইসলামের এত জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র রাজনৈতিক হিংসাবশত তাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার জন্য একের পর এক তাণ্ডবলীলা চলমান রয়েছে। বিশেষ করে জুলাই বিপ্লবের সময় স্থানীয় ও সিলেট বিভাগীয় পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন, যার প্রমাণ তার নামীয় (Saidul Islam) ফেসবুক আইডিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

৫ আগস্ট ২০২৪ ইং তারিখে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা ও সাধারণ জনগণ বড়লেখা থানা ঘেরাও করলে, সাইদুল ইসলামের নেতৃত্বে বড়লেখা থানাসহ ওসি ও সকল পুলিশ সদস্যরা প্রাণে রক্ষা পান।
জেলে থাকা সাইদুল ইসলামের মুক্তির দাবি জানাচ্ছেন অনেকেই। প্রতিবাদ করলেই মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করা হচ্ছে অনেককে। রাষ্ট্রের কাছে তাদের দাবি—সাইদুল ইসলামের প্রতি ন্যায়বিচার করা হোক।

“জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার আন্দোলন: ৫ আগস্ট সাইদুল ইসলামের অবস্থান (ভিডিও লিংক)”  https://www.facebook.com/watch/?v=461615666699420

বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ণ
বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সোমবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

সোমবার সন্ধ্যা ছয়টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদফতর আরও বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

তাই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

একই সাথে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া, এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঝড়ের একটি প্রভাবিত অঞ্চল উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। যার প্রভাবে সোমবার সন্ধ্যা থেকে ৫ দিন সারাদেশে বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে।

নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ৫:০৫ অপরাহ্ণ
নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকার।

সোমবার (২৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এ কথা বলা হয়।

আগামী নভেম্বরের মধ্যেই উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার কার্যক্রম শেষ হবে বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া সংবাদ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে এই বিবৃতি দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোটার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।

বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে।

এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’

এর আগে গতকাল রোববার ডিআরইউতে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, ‘কমিশন-প্রস্তাবিত আশু করণীয় ২৩টি সুপারিশ পর্যালোচনা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১৩টি সুপারিশ বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নীতিমালা ও অধ্যাদেশ প্রণয়ন করে এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে। কিছু বিষয় উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

বিএনপি ক্ষমতায় এলে সুন্দরীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না: ফয়জুল করিম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৫ অপরাহ্ণ
বিএনপি ক্ষমতায় এলে সুন্দরীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না: ফয়জুল করিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল করিম। তিনি বলেন, বিএনপি যদি ক্ষমতায় যায়, ঘুমাতে পারবেন না, ব্যবসা করতে পারবেন না, সুন্দরী নারীরাও রাস্তায় বের হতে পারবে না। সচেতন হোন জনগণ, আর কত? চাঁদাবাজ, জুলুমকারী ও অত্যাচারীদের পরিবর্তন চান না?রোববার (২৬ অক্টোবর) বিকালে বরিশালের বাকেরগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। ‘প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার’, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন’ এবং ‘সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন’-এর দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।বিএনপি ও আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে সমালোচনা করে ফয়জুল করিম বলেন, যে চাঁদাবাজির জন্য মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছিল, সেই চাঁদাবাজি এখনো আছে, বরং বেড়েছে। ধর্ষণও কমেনি, আগের চেয়ে বেড়েছে। যে দখলদারির অভিযোগে আওয়ামী লীগকে সরানো হয়েছিল, সেই দখলদারি এখনো চলছে।বক্তব্যের একপর্যায়ে তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে বিএনপি বিএনপির মধ্যে প্রকাশ্যে যত খুন হয়েছে, আওয়ামী লীগের আমলে এতটা হয়নি। যারা এসব করছে, তারা যদি ক্ষমতায় আসে, খুন, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজি আরও বাড়বে।অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, আপনারা যদি পিআর পদ্ধতি না মানেন, গণহত্যার বিচার না করেন, তবে জনগণের আস্থা পাবেন না। ভেবেছিলাম বৈষম্য দূর হবে, কিন্তু সংখ্যালঘুরা এখনো বঞ্চিত। ১৯৭১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত যারা এ দেশ শাসন করেছে, কেউই বৈষম্য ঘোচাতে পারেনি।ইসলামী আন্দোলন উপজেলা পশ্চিম শাখার সভাপতি আলহাজ মাওলানা নাছির উদ্দিন রোকন ডাকুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, ঝালকাঠি-২ আসনের প্রার্থী ড. মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিরাজী, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটির সদস্য আলহাজ হারুন-অর-রশিদ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সভাপতি মাওলানা নূরুল ইসলাম আল-আমিন চৌধুরী ও ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ মাহবুব আলম প্রমুখ।