‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ’ কেন? উপদেষ্টা হবার যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে


বাংলাদেশে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ড নিয়ে কোন প্রশ্ন না করার বিধান রেখে নতুন একটি অধ্যাদেশ জারির প্রক্রিয়া প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’ শিরোনামে এর খসড়ায় সম্প্রতি অনুমোদন দিয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদ।
খসড়াটি এখন গেজেট আকারে প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
তবে ঠিক কত দিনের মধ্যে অধ্যাদেশটি জারি হতে পারে, সেটি এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
“প্রয়োজনীয় সবদিক মাথায় রেখেই খসড়াটি প্রস্তুত করা হয়েছে। যতটুকু জানি, খুব শিগগিরই সেটি গেজেট আকারে প্রকাশ করা হতে পারে,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন সরকারের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা।
সরকারের পক্ষ থেকে এই অধ্যাদেশটি নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না হলেও সিনিয়র আইনজীবীরা বলছেন সরকারের একটি ‘আইনি বৈধতা’ দেয়ার জন্যেই এই অধ্যাদেশটি করা হচ্ছে।
অধ্যাদেশে উপদেষ্টা নিয়োগের কিছু শর্তও যুক্ত করা হয়েছে।
যদিও অধ্যাদেশের খসড়ায় থাকা প্রশ্ন না করার বিষয়টিকে ‘দায়মুক্তি’ বলে সমালোচনাও রয়েছে।
কিন্তু ঠিক কী আছে খসড়া অধ্যাদেশটিতে? তিন মাস রাষ্ট্র পরিচালনার পর সরকারই বা এখন অধ্যাদেশ জারির তাগিদ অনুভব করছে কেন?
এর আগে বাংলাদেশে যেসব ‘দায়মুক্তি’ অধ্যাদেশ জারি হয়েছিল সেগুলোও আলোচনা করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
আপনার মতামত লিখুন