বিরতি কেন? বন্ধ হোক যুদ্ধ শান্ত হোক পৃথিবী
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫, ১২ কার্তিক, ১৪৩২
           

বিরতি কেন? বন্ধ হোক যুদ্ধ শান্ত হোক পৃথিবী

কামরান আহমেদ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫, ৫:৪৭ পূর্বাহ্ণ
বিরতি কেন? বন্ধ হোক যুদ্ধ শান্ত হোক পৃথিবী

বিশ্বের প্রতিটি দেশকেই ভাবিয়ে তুলছে
ইরান-ইসরায়েল এ সংঘাত। যুদ্ধবিরতি শুরু হলেও ১২ দিন পৃথিবীর চোখ ছিল ইরান ও ইজরায়েলের দিকে।এমনকি  অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, আশঙ্কা বেড়েছে ।

এই সংঘাতের প্রভাব যে পড়বে না পৃথিবীর সব দেশে , তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। ইতিমধ্যেই আমরা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরিণাম ভোগ করেছি—বিশ্ববাজারের প্রভাবে বেড়েছে দেশীয় বাজারের পণ্য ও সেবামূল্য। বিশেষ করে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নাকানিচুবানি খাইয়ে ছেড়েছে ভোক্তাদের। আর এখন ইরানের মতো তেল রপ্তানিকারক একটি দেশ যখন যুদ্ধের মধ্যে, তখন বিশ্ববাজারে এর প্রভাব তো পড়বেই, বাংলাদেশকেও এই তালিকার বাইরে রাখা যাবে না।

আমার জানা যে, বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তেল পরিবহন পথগুলোর একটি হলো ওমান ও ইরানের মাঝখানে অবস্থিত হরমুজ প্রণালি। ইরানের ‘তুরুপের তাস’ নামে পরিচিত এই জলপথ দিয়ে প্রতিদিন বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত তেলের প্রায় ২০ শতাংশ পরিবহন হয়।

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত এবং ইরানে মার্কিন হামলার ফলে এরই মধ্যে হরমুজ প্রণালি এড়িয়ে চলছে তেলবাহী ট্যাংকারগুলো। যদিও ইরানের পক্ষ থেকে সরাসরি এই পথ বন্ধ করার কোনো ঘোষণা আসেনি কিন্তু অল্প দিন হলেও যদি এই পথে তেল পরিবহন ব্যাহত হয়, তাহলে বিশ্ববাজারে ব্যাপক অস্থিরতা তৈরির আশঙ্কা করতে হয়। শুধু পরিবহনে বিঘ্ন ঘটার আশঙ্কায় ২৩ জুন থেকেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করে বেড়ে গেছে।

বাংলাদেশকে জ্বালানি আমদানি করতে হয়। বিশেষ করে কাতার ও ওমান থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (লিকুইফাইড ন্যাচারাল গ্যাস বা এলএনজি) আসে এ দেশে। হরমুজ প্রণালি দিয়েই আসে। আন্তর্জাতিক বাজারে যদি তেল-গ্যাস তথা জ্বালানির দাম বাড়ে, তাহলে দেশে নিশ্চিতভাবেই বিদ্যুৎ উৎপাদনের খরচ বাড়বে। এর প্রভাব পড়বে শিল্প উৎপাদন, পরিবহন, কৃষি ও খুচরা বাজারে। ফলে বাড়বে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি এবং জনগণের জীবনযাত্রার ব্যয়।

এমনিতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে  বাংলাদেশ উচ্চ মূল্যস্ফীতির জালে জড়িয়ে আছে। এখন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের যুদ্ধবিরতি নিয়ে ধোঁয়াশা কাটেনি। ইসরায়েল তাদের ওপর ইরানের হামলার দাবি করছে। যদি সংঘাত আবার শুরু হয় এবং হরমুজ প্রণালি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে তা দুশ্চিন্তার বিষয়।

হরমুজ প্রণালি বন্ধ না হলেও এই সংঘাত যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে পুরো বিশ্ববাণিজ্যই ব্যাহত হবে। তৈরি পোশাকশিল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রপ্তানি আয় পড়বে বিপর্যয়ের মুখে। অতএব, ভোক্তাপর্যায় থেকে শুরু করে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে মন্দ প্রভাবই পড়বে।

বিলম্ব এড়িয়ে বাংলাদেশ সরকারের নড়েচড়ে বসা উচিত। আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি সামাল দিতে খুঁজতে হবে বিকল্প জ্বালানির উৎস। এ ক্ষেত্রে নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রতি মনোযোগ দেওয়া যেতে পারে। আবার জ্বালানি কিংবা পোশাক খাতে অন্য দেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তি করা যেতে পারে। আর মূল্যস্ফীতির চাপ প্রশমন করে অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখার জন্য রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় সতর্কতা অবলম্বন করা ছাড়া ভিন্ন উপায় নেই।

কোনো যুদ্ধ বা সংঘাতের প্রভাব এড়াতে হলে কঠোর প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি এটা আমরা এত দিনে নিশ্চয়ই শিখে গেছি।

তবে, যেকোনো দেশেই সংঘাত সৃষ্টি হলেই পৃথিবীর সকল দেশই খারাপ প্রভাব পড়বেই।বিশেষ করে সব থেকে বেশি ক্ষতির হয় যে দেশে যুদ্ধ হয় সেই দেশের সাধারণত জনগণের। ঝড়ে হাজারো মানব প্রাণ। তাই পৃথিবী চায় শান্তি।

আমরা দেখতে চাই সকল সন্তান তার মায়ের কুলে শান্তির নিঃশ্বাস নিয়ে ঘুমিয়ে থাকুন।

বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ণ
বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সোমবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

সোমবার সন্ধ্যা ছয়টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদফতর আরও বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

তাই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

একই সাথে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া, এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঝড়ের একটি প্রভাবিত অঞ্চল উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। যার প্রভাবে সোমবার সন্ধ্যা থেকে ৫ দিন সারাদেশে বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে।

নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ৫:০৫ অপরাহ্ণ
নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকার।

সোমবার (২৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এ কথা বলা হয়।

আগামী নভেম্বরের মধ্যেই উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার কার্যক্রম শেষ হবে বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া সংবাদ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে এই বিবৃতি দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোটার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।

বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে।

এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’

এর আগে গতকাল রোববার ডিআরইউতে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, ‘কমিশন-প্রস্তাবিত আশু করণীয় ২৩টি সুপারিশ পর্যালোচনা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১৩টি সুপারিশ বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নীতিমালা ও অধ্যাদেশ প্রণয়ন করে এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে। কিছু বিষয় উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’

বিএনপি ক্ষমতায় এলে সুন্দরীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না: ফয়জুল করিম

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৫ অপরাহ্ণ
বিএনপি ক্ষমতায় এলে সুন্দরীরা রাস্তায় বের হতে পারবে না: ফয়জুল করিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি মুহাম্মদ ফয়জুল করিম। তিনি বলেন, বিএনপি যদি ক্ষমতায় যায়, ঘুমাতে পারবেন না, ব্যবসা করতে পারবেন না, সুন্দরী নারীরাও রাস্তায় বের হতে পারবে না। সচেতন হোন জনগণ, আর কত? চাঁদাবাজ, জুলুমকারী ও অত্যাচারীদের পরিবর্তন চান না?রোববার (২৬ অক্টোবর) বিকালে বরিশালের বাকেরগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। ‘প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার’, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন’ এবং ‘সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন’-এর দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।বিএনপি ও আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে সমালোচনা করে ফয়জুল করিম বলেন, যে চাঁদাবাজির জন্য মানুষ আওয়ামী লীগকে তাড়িয়েছিল, সেই চাঁদাবাজি এখনো আছে, বরং বেড়েছে। ধর্ষণও কমেনি, আগের চেয়ে বেড়েছে। যে দখলদারির অভিযোগে আওয়ামী লীগকে সরানো হয়েছিল, সেই দখলদারি এখনো চলছে।বক্তব্যের একপর্যায়ে তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে বিএনপি বিএনপির মধ্যে প্রকাশ্যে যত খুন হয়েছে, আওয়ামী লীগের আমলে এতটা হয়নি। যারা এসব করছে, তারা যদি ক্ষমতায় আসে, খুন, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজি আরও বাড়বে।অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, আপনারা যদি পিআর পদ্ধতি না মানেন, গণহত্যার বিচার না করেন, তবে জনগণের আস্থা পাবেন না। ভেবেছিলাম বৈষম্য দূর হবে, কিন্তু সংখ্যালঘুরা এখনো বঞ্চিত। ১৯৭১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত যারা এ দেশ শাসন করেছে, কেউই বৈষম্য ঘোচাতে পারেনি।ইসলামী আন্দোলন উপজেলা পশ্চিম শাখার সভাপতি আলহাজ মাওলানা নাছির উদ্দিন রোকন ডাকুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, ঝালকাঠি-২ আসনের প্রার্থী ড. মাওলানা সিরাজুল ইসলাম সিরাজী, ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য উপকমিটির সদস্য আলহাজ হারুন-অর-রশিদ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সভাপতি মাওলানা নূরুল ইসলাম আল-আমিন চৌধুরী ও ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক মুহাম্মদ মাহবুব আলম প্রমুখ।