শূন্যের রেকর্ডে আশরাফুলকে টপকে শীর্ষে মুমিনুল
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
রবিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০ কার্তিক, ১৪৩২
           

শূন্যের রেকর্ডে আশরাফুলকে টপকে শীর্ষে মুমিনুল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১১:২১ পূর্বাহ্ণ
শূন্যের রেকর্ডে আশরাফুলকে টপকে শীর্ষে মুমিনুল

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ কিংস্টন টেস্টের প্রথম ইনিংসে এক বিব্রতকর রেকর্ডের মাইলফলকে পৌঁছালেন মুমিনুল হক। বাংলাদেশের হয়ে সাদা পোশাকে সবচেয়ে বেশি শতরান যে মুমিনুলের, সেই তিনিই এখন টেস্টে দেশের সর্বোচ্চবার শূন্য রানে আউট হওয়া ব্যাটার। এখন পর্যন্ত ১৭ বার শূন্য রানে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন তিনি। ভেঙে দিয়েছেন বাংলাদেশের হয়ে ১৬ বার ডাক মেরে সাজঘরে ফেরা মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড।

১২৮ ইনিংস খেলে ১৭ বার শূন্য রানে আউট হয়েছেন মুমিনুল। ১১৯ ইনিংস খেলে ১৬ বার শূন্যতে বিদায় দিয়ে শেষ হয়েছে আশরাফুলের টেস্ট ক্যারিয়ার।

১৩ বার করে শূন্য রানে আউট হয়ে রেকর্ডের যৌথভাবে তিনে আছেন তিনজন- মুশফিকুর রহিম, সৈয়দ খালেদ আহমেদ ও তাইজুল ইসলাম।

মুশফিক খেলেছেন ১৭৪ ইনিংস, তাইজুল ৮৬টি। আর খালেদ ২৬ ইনিংস খেলেই শূন্যের অভিজ্ঞতা হঢেছে ১৩ বার।

অবশ্য টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি শূন্য রানে ফেরার বিশ্বরেকর্ড কোর্টনি ওয়ালশের। এই ফাস্ট বোলার তার ক্যারিয়ারে শূন্য রানে ফিরেছেন ৪৩ বার। স্টুয়ার্ট ব্রডের শূন্য ৩৯টি, ক্রিস মার্টিনের ৩৬টি, গ্লেন মাকগ্রা ৩৫টি।

সবশেষ ছয় ইনিংসে এই নিয়ে তিনবার শূন্যতে আউট হলেন বাংলাদেশের অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। নিজের চেনা ছন্দ যে কিছুতেই খুঁজে পাচ্ছেন না মুমিনুল। তার এমন ছন্দহীনতা ভোগাচ্ছে পুরো দলকেও।

উল্লেখ্য, ভেজা আউটফিল্ডের কারণে কিংস্টন টেস্টের প্রথম দিনের খেলা শুরু হতে বিলম্ব হয়। প্রথম দিনে মাঠে গড়িয়েছে ৩০ ওভার। দিনশেষে ২ উইকেট হারিয়ে ৬৯ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের। অর্ধশতক তুলে নেয়া ওপেনার সাদমান ইসলামের সাথে ক্রিজে আছেন শাহাদাত হোসেন।

গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের কাজ শুরু ।

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৭:১৩ অপরাহ্ণ
গোলাপগঞ্জের ১০ নং উত্তর বাদপাশা ইউনিয়নের মফজ্জিল আলী স্কুলের  কাজ শুরু ।

সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ১০ নং উত্তর বাদেপাশা ইউনিয়নের অন্তর্গত ঐতিহ্যবাহী মফজ্জিল আলী দ্বী পাক্ষিক উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কার কাজ চলিতেছে।

নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৪:৩৬ অপরাহ্ণ
নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না: আখতার

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও স্বাক্ষরকারী রাজনৈতিক দলগুলো দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শনিবার (২৫ অক্টোবর) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে এই কথা বলেন তিনি।

এসময়, আখতার হোসেন বলেন, অনেক রাজনৈতিক দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও তারা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। কেউ সনদ থেকে স্বাক্ষর মুছে ফেলার চেষ্টা করছে আবার কেউ জুলাই সনদ যেন বাস্তবায়ন না হয় সেজন্য উঠেপড়ে লেগেছে।

জুলাই সনদে স্বাক্ষরের প্রসঙ্গে বলেন, এই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হলেই সনদে স্বাক্ষর করবে এনসিপি। একইসাথে, জুলাই সনদে প্রস্তাবিত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করে ২০২৬ সালে সংশোধিত সংবিধান প্রণয়ন করার দাবিও জানিয়েছে দলটি।

আরপিও সংশোধনী প্রস্তাব সম্পর্কে বলেন, আমরা এই সংশোধনী প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবে দেখছি। তবে বিএনপি ইতোমধ্যে এই সংশোধনী বাস্তবায়ন না করতে আইন উপদেষ্টার কাছে চিঠিও দিয়েছে।

যদি কোনো দলের কারণে প্রস্তাবিত সংস্কারের বিষয়ের গতিপথ পরিবর্তন হয় তাহলে আমরা ধরে নিবো, লন্ডনে যে বৈঠক হয়েছে সেই বৈঠক অনুসারে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

নির্বাচনী জোট প্রসঙ্গে বলেন, জাতীয় স্বার্থে ও দেশের প্রয়োজনে যদি জোটবদ্ধ নির্বাচন করার প্রয়োজন থাকে তাহলে তখন আমরা ভেবে দেখবো। এখনো কোনো দলের সাথে জোট যায়নি এনসিপি।

সংস্কার কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর নোট অব ডিসেন্ট সম্পর্কে বলেন, নোট ডিসেন্টকে যদি বাস্তবায়ন করতে হয় তাহলে কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিবে তার কোনো গুরুত্বই থাকবে না। ঐক্যমত্য কমিশন যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছে সেই সিদ্ধান্তকেই বাস্তবায়ন করতে হবে। এখানে, নোট অব ডিসেন্টকে বাস্তবায়ন করার প্রশ্নই আসে না।

আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১:৫৬ অপরাহ্ণ
আর্থিক লেনদেন নিয়ে বিরোধ, শাহবাগে এনসিপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ এবং ঢাকা বিভাগীয় সমন্বয় সভা চলাকালে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন হলের দ্বিতীয় তলায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কনভেনশন হলের তৃতীয় তলায় এনসিপি ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার সমন্বয় সভা চলছিল। ওই সময় দ্বিতীয় তলায় এনসিপির মোহাম্মদপুর ও বংশাল থানার নেতাকর্মীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে ইউসুফ নামে বংশাল থানার এক কর্মী আহত হন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিন মাস আগে বংশাল থানার কয়েকজন নেতা মোহাম্মদপুরের একটি কোম্পানির সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করেন। বিষয়টি ঢাকা মহানগর উত্তরের শোয়েব নামে এক নেতাকে জানানো হলে তিনি মোহাম্মদপুর থানার রিয়ান নামে এক নেতাকে সহযোগিতার দায়িত্ব দেন।

বংশাল থানা এনসিপির রাজনীতিতে সক্রিয় দাবি করে সৌরভ নামের একজন বলেন, দুই মাস আগে আমরা ব্যবসার একটি কাজে মোহাম্মদপুর গিয়েছিলাম। আমাদের থানা এনসিপির নেতা ইমতিয়াজ ভাই আমাদের সঙ্গে ছিলেন। তখন মোহাম্মদপুর এনসিপির নেতা রিয়ান আমাদের থেকে দুই লাখ টাকা নেয়। এখন আর ফেরত দিচ্ছে না। এ বিষয়ে এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমকে আগেই জানিয়েছি আমরা।

তিনি আরও বলেন, আজ সমন্বয় সভায় রিয়ানকে দেখতে পেয়ে আমরা টাকা চাই। কিন্তু সে টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। কথা বলার একপর্যায়ে তারা আমাদের ওপর হামলা করে। আমরাও পাল্টা হামলা করি।