এক নজরে দেখুন দলগুলোর পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫, ১২ কার্তিক, ১৪৩২
           

এক নজরে দেখুন দলগুলোর পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১০:১৮ পূর্বাহ্ণ
এক নজরে দেখুন দলগুলোর পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

আইপিএল ২০২৫ উপলক্ষ্যে দুই দিনের মেগা নিলাম শেষ হয়েছে গতকাল সোমবার। প্রথমবারের মতো সৌদি আরবের বন্দরনগরী জেদ্দায় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। নিলাম শেষ হওয়ার মাধ্যমে চূড়ান্ত হয়েছে আগামী আসরে কে কোন দলে খেলবে। অর্থাৎ ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর স্কোয়াড চূড়ান্ত হয়েছে।

এক নজরে দেখুন আইপিএলের আগামী আসরে ১০টি ফ্র্যাঞ্চাইজির স্কোয়াড:

*মূল্য ভারতীয় রুপিতে

লখনৌ সুপার জায়ান্ট

রিটেইন করা ক্রিকেটার: নিকোলাস পুরান (২১ কোটি), রবি বিষ্ণুই (১১ কোটি), মায়াঙ্ক যাদব (১১ কোটি), মহসিন খান (৪ কোটি), আয়ুশ বাদোনি (৪ কোটি)।

নিলাম থেকে নেওয়া: রিশাভ পান্ত (২৭ কোটি), ডেভিড মিলার (৭.৫ কোটি), এইডেন মার্করাম (২ কোটি), মিচেল মার্শ (৩ কোটি ৪০ লাখ), আভেশ খান (৯ কোটি ৭৫ লাখ), আব্দুল সামাদ (৪ কোটি ২০ লাখ), আরিয়ান জুয়াল (৩০ লাখ), আকাশ দীপ (৮ কোটি), হিম্মত সিং (৩০ লাখ), সিদ্ধার্থ (৭৫ লাখ), দিগ্বেশ সিং (৩০ লাখ), শাহবাজ আহমেদ (২ কোটি ৪০ লাখ), আকাশ সিং (৩০ লাখ), শামার জোসেফ (৭৫ লাখ), প্রিন্স যাদব (৩০ লাখ), যুবরাজ চৌধুরী (৩০ লাখ), রাজবর্ধন হাঙ্গারগেকর (৩০ লাখ), আরশিন কুলকার্নি (৩০ লাখ), ম্যাথিউ ব্রিটজকে (৭৫ লাখ)।

 

গুজরাট টাইটানস

রিটেইন করা: রশিদ খান (১৮ কোটি), শুভমান গিল (১৬ কোটি ৫০ লাখ), সাই সুদর্শন (৮ কোটি ৫০ লাখ), রাহুল তেওয়াতিয়া (৪ কোটি), শাহরুখ খান (৪ কোটি)।

নিলাম থেকে নেওয়া: কাগিসো রাবাদা (১০ কোটি ৭৫ লাখ), জস বাটলার (১৫ কোটি ৭৫ লাখ), মোহাম্মদ সিরাজ (১২ কোটি ২৫ লাখ), প্রসিধ কৃষ্ণা (৯ কোটি ৫০ লাখ), নিশান্ত সিন্ধু (৩০ লাখ), মহিপাল লোমর (১ কোটি ৭০ লাখ), কুমার কুশাগরা (৬৫ লাখ), অনুজ রাওয়াত (৩০ লাখ), মানব সুথার (৩০ লাখ), ওয়াশিংটন সুন্দর (৩ কোটি ২০ লাখ), জেরাল্ড কোয়েৎজি (২ কোটি ৪০ লাখ), আরশাদ খান (১ কোটি ৩০ লাখ), গারনুর ব্রারার (১ কোটি ৩০ লাখ), শারফেন রাদারফোর্ড (২ কোটি ৬০ লাখ), সাই কিশোর (২ কোটি), ইশান্ত শর্মা (৭৫ লাখ), জয়ন্ত যাদব (৭৫ লাখ), গ্লেন ফিলিপস (২ কোটি), করিম জানাত (৭৫ লাখ), কুলবন্ত খেজরোলিয়া (৩০ লাখ)।

পাঞ্চাব কিংস

রিটেইন করা ক্রিকেটার: শশাঙ্ক সিং (সাড়ে ৫ কোটি), প্রভসিমরান সিং (৪ কোটি)।

নিলাম থেকে নেওয়া: আর্শদ্বিপ সিং (১৮ কোটি), শ্রেয়াস আইয়ার ( পৌনে ২৭ কোটি), যুজবেন্দ্র চাহাল (১৮ কোটি), মার্কাস স্টয়নিস (১১ কোটি), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল (৪ কোটি ২০ লাখ), নেহাল ওয়াধেরা (৪ কোটি ২০ লাখ), হারপ্রীত ব্রারার ( দেড় কোটি), বিষ্ণু বিনোদ (৯৫ লাখ), বিজয়কুমার ভিশক (১ কোটি ৮০ লাখ), যশ ঠাকুর (১ কোটি ৬০ লাখ), মার্কো জানসেন (৭ কোটি), জশ ইঙ্গলিস (২ কোটি ৬০ লাখ), লকি ফার্গুসন (২ কোটি), আজমতুল্লাহ ওমরজাই (২ কোটি ৪০ লাখ), হারনুর পান্নু (৩০ লাখ), কুলদীপ সেন (৮০ লাখ), প্রিয়াংশ আর্য (৩ কোটি ৮০ লাখ), অ্যারন হার্ডি (১ কোটি ২৫ লাখ), মুশির খান (৩০ লাখ টাকা), সূর্যনাশ সেজে (৩০ লাখ), জাভিয়ার বার্টলেট (৮০ লাখ), পাইলা অবিনাশ (৩০ লাখ), প্রভিন দুবে (৩০ লাখ)।

দিল্লি ক্যাপিটালস

রিটেইন করা ক্রিকেটার: অক্ষর প্যাটেল (সাড়ে ১৬ কোটি), কুলদীপ যাদব (১৩ কোটি ২৫ লাখ), ত্রিস্টান স্টাবস (১০ কোটি), অভিষেক পোরেল (৪ কোটি)।

নিলাম থেকে নেওয়া: মিচেল স্টার্ক (১১ কোটি ৭৫ লাখ), লোকেশ রাহুল (১৪ কোটি), হ্যারি ব্রুক (৬ কোটি ২৫ লাখ), জ্যাক ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক (৯ কোটি), নটরজন (১০ কোটি ৭৫ লাখ), করুণ নায়ার (৫০ লাখ), সামির রিজভী (৯৫ লাখ), আশুতোষ শর্মা (৩ কোটি ৪০ লাখ), মোহিত শর্মা (২ কোটি ২০ লাখ), ফাফ ডু প্লেসি (২ কোটি), মুকেশ কুমার (৮ কোটি ), দর্শন নালকান্দে (৩০ লাখ), বিপ্রজ নিগম (৫০ লাখ), দুসমান্ত চামেরা (৭৫ লাখ), ডোনোভান ফেরেরা (৭৫ লাখ), অজয় মন্ডল (৩০ টাকা), মন্বন্ত কুমার (৩০ লাখ), ত্রিপুরানা বিজয় (৩০ লাখ), মাধব তিওয়ারি (৪০ লাখ)।

 

কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর):

রিটেইন করা ক্রিকেটার: রিংকু সিং (১৩ কোটি), বরুণ চক্রবর্তী (১২ কোটি), সুনিল নারিন (১২ কোটি), আন্দ্রে রাসেল (১২ কোটি রুপি), হর্ষিত রানা (৪ কোটি), রমনদীপ সিং (৪ কোটি)।

নিলাম থেকে নেওয়া: ভেঙ্কটেশ আইয়ার (২৩ কোটি ৭৫ লাখ), কুইন্টন ডি কক (৩ কোটি ৬০ লাখ), রহমানুল্লাহ গুরবাজ (২ কোটি), এনরিখ নরকিয়া (সাড়ে ৬ কোটি), আনক্রিশ রঘুবংশী (৩ কোটি), বৈভব অরোরা (১ কোটি ৮০ লাখ), মায়াঙ্ক মার্কন্ডে (৩০ লাখ), রোভম্যান পাওয়েল (দেড় কোটি), মনিশ পান্ডে (৭৫ লাখ), স্পেন্সার জনসন (২ কোটি ৮০ লাখ), লুভনিথ সিসোদিয়া (৩০ লাখ), অজিঙ্কা রাহানে (দেড় কোটি), অনুকুল রায় (৪০ লাখ), মঈন আলি (২ কোটি), ওমরান মালিক (৭৫ লাখ)।

রাজস্থান রয়্যালস:

রিটেইন করা ক্রিকেটার: সঞ্জু স্যামসন (১৮ কোটি), যশস্বী জয়সওয়াল (১৮ কোটি), রিয়ান পরাগ (১৪ কোটি), ধ্রুব জুরেল (১৪ কোটি), শিমরন হেটমায়ার (১১ কোটি), সন্দীপ শর্মা (৪ কোটি)।

 

নিলাম থেকে নেওয়া: জোফরা আরচার (সাড়ে ১২ কোটি), মহেশ থিকশানা (৪ কোটি ৪০ লাখ), ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা (৫ কোটি ২৫ লাখ), আকাশ মাধওয়াল (১ কোটি ২০ লাখ), কুমার কার্তিক (৩০ লাখ), নীতীশ রানা (৪ কোটি ২০ লাখ), তুষার দেশপান্ডে (সাড়ে ৬ কোটি), শুবম দুবে (৮০ লাখ), যুধবীর সিং (৩৫ লাখ), ফজলহক ফারুকি (২ কোটি), বৈভব সূর্যবংশী (১ কোটি ১০ লাখ), কোয়ানা মাফাকা (দেড় কোটি), কুনাল রাঠোর (৩০ লাখ), অশোক শর্মা (৩০ লাখ)।

সানরাইজার্স হায়দরাবাদ:

রিটেইন করা ক্রিকেটার: প্যাট কামিন্স (১৮ কোটি), অভিষেক শর্মা (১৪ কোটি), নিতিশ রেড্ডি (৬ কোটি), হেনরিক ক্লাসেন (২৩ কোটি), ট্রাভিস হেড (১৪ কোটি)।

নিলাম থেকে নেওয়া: মোহাম্মদ শামি (১০ কোটি), হার্ষাল প্যাটেল (৮ কোটি), ঈশান কিশান (১১ কোটি ২৫ লাখ), রাহুল চাহার (৩ কোটি ২০ লাখ), অ্যাডাম জাম্পা (২ কোটি ৪০ লাখ), অথর্ব তাইদে (৩০ লাখ), অভিনব মনোহর (৩ কোটি ২০ লাখ), সিমারজিৎ সিং (দেড় কোটি), জিশান আনসারি (৪০ লাখ), জয়দেব উনাদকাট (১ কোটি), ব্রাইডন কার্স (১ কোটি), কামিন্দু মেন্ডিস (৭৫ লাখ), অনিকেত ভার্মা (৩০ লাখ), ঈশান মালিঙ্গা (১ কোটি ২০ লাখ), শচীন বেবি (৩০ লাখ)।

 

রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (আরসিবি)

রিটেইন করা ক্রিকেটার: বিরাট কোহলি (২১ কোটি), রজত পাতিদার (১১ কোটি), যশ দয়াল (৫ কোটি)।

নিলাম থেকে নেওয়া: লিয়াম লিভিংস্টোন (৮ কোটি ৭৫ লাখ), ফিল সল্ট (সাড়ে ১১ কোটি), জিতেশ শর্মা (১১ কোটি), জশ হ্যাজেলউড (সাড়ে ১২ কোটি), রশিখ দার (৬ কোটি), সুয়াশ শর্মা (২ কোটি ৬০ লাখ), ক্রুনাল পান্ডিয়া (৫ কোটি ৭৫ লাখ), ভুবনেশ্বর কুমার (১০ কোটি ৭৫ কোটি), স্বপ্নিল সিং (৫০ লাখ), টিম ডেভিড (৩ কোটি), রোমারিও শেফার্ড (দেড় কোটি), নুয়ান থুশারা (১ কোটি ৬০ লাখ), মনোজ ভন্ডগ (৩০ লাখ), জ্যাকব বেথেল (২ কোটি ৬০ লাখ), দেবদত্ত পাডিক্কল (২ কোটি), স্বস্তিক চিকারা (৩০ লাখ), লুঙ্গি এনগিদি (১ কোটি), অভিনন্দন সিং (৩০ লাখ), মোহিত রাড়ে (৩০ লাখ)।

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স

রিটেইন করা ক্রিকেটার: জাসপ্রিত বুমরাহ (১৮ কোটি), সূর্যকুমার যাদব (১৬ কোটি ৩৫ লাখ), হার্দিক পান্ডিয়া (১৬ কোটি ৩৫ লাখ), রোহিত শর্মা (১৬ কোটি ৩ লাখ), তিলক ভার্মা (৮ কোটি)।

 

চেন্নাই সুপার কিংস

রিটেইন করা ক্রিকেটার; রুতুরাজ গায়কোয়াড় (১৮ কোটি), মাথিশা পাথিরানা (১৩ কোটি), শিবম দুবে (১২ কোটি), রবীন্দ্র জাদেজা (১৮ কোটি), মহেন্দ্র সিং ধোনি (৪ কোটি)।

 

নিলাম থেকে নেওয়া: ডেভন কনওয়ে (৬ কোটি ২৫ লাখ), রাহুল ত্রিপাটি (৩ কোটি ৪০ লাখ), রচিন রাবিন্দ্রা (৪ কোটি), রবিচন্দ্রন অশ্বিন (৯ কোটি ৭৫ লাখ), খলিল আহমেদ (৪ কোটি ৮০ লাখ), নুর আহমেদ (১০ কোটি), বিজয় শঙ্কর (১ কোটি ২০ লাখ), স্যাম কারেন (২ কোটি ৪০ লাখ), শাইক রশিদ (৩০ লাখ), আনশুল কাম্বোজ (৩ কোটি ৪০ লাখ), মুকেশ চৌধুরী (৩০ লাখ), দীপক হুদা (১ কোটি ৭০ লাখ), গুরজাপনিত সিং (২ কোটি২০ লাখ), নাথান এলিস (২ কোটি), জেমি ওভারটন (দেড় কোটি), কমলেশ নগরকোটি (৩০ লাখ), রামকৃষ্ণ ঘোষ (৩০ লাখ), শ্রেয়াস গোপাল (৩০ লাখ), বংশ বেদী (৫৫ লাখ), আন্দ্রে সিদ্ধার্থ (৩০ লাখ)।

সিলেট বিভাগের মনোয়নপ্রত্যাশীদের নিয়ে তারেক রহমানের বৈঠক, ‘সিগন্যাল পাননি কেউ’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ণ
সিলেট বিভাগের মনোয়নপ্রত্যাশীদের নিয়ে তারেক রহমানের বৈঠক, ‘সিগন্যাল পাননি কেউ’

সিলেট বিভাগের ১৯টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নিয়ে বৈঠক করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার বিকেলে সিলটে বিভাগের নেতারা বিএনপির চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে জড়ো হন। লন্ডন থেকে ভিডিও কলে তাদের সাথে যুক্ত হন তারেক রহমান। বৈঠকে তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বিভিন্ন নির্দেশনা দিলেও কাউকে গ্রিন সিগন্যাল দেননি বলে জানা গেছে।

এরআগে গত ১৯ অক্টোবর সিলেট বিভাগের ১৯ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নিয়ে বৈঠক করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই বৈঠকেও একক প্রার্থী চুড়ান্ত করা হয়নি।

তবে মির্জা ফখরুলের সাথে বৈঠকে ১২৯ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী অংশ নিলেও সোমবারের বৈঠকে আর কম সংখ্যক নেতা অংশ নেন বলে জানা গেছে।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, বিএনপির গুলশান কার্যালয়ের বাইরে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ভীড় করলেও তারেক রহমানের সাথে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সীমিত সংখ্যক নেতা। শুধুমাত্র মনোনয়ন প্রত্যাশীরাই এতে অংশ নেন। সেখানে উপস্থিথ নেতাদের কেউ বক্তব্য দেননি, শুধু তারেক রহমান বক্তব্য রাখেন।

বৈঠকে অংশ নেওয়া সিলেট জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও সিলেট-৩ আসনের মনোনয়ন প্রতাশী আব্দুল আহাদ খান জামাল বলেন, বৈঠকে তারেক রহমান মনোনয়ন প্রত্যাশীদের উদ্দেশে বলেছেন, যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তার পক্ষে সবাইকে কাজ করতে হবে। দলেল পক্ষে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। যিনি মনোনয়ন পাবেন তিনি এলাকায় কোন আনন্দ মিছিল করতে পারবেন না। যারা মনোনয়ন পাবেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে। আর যারা মনোয়নবঞ্চিত হবেন তাদেরকে দলে মূল্যায়ন করা হবে।

এই বৈঠকে কাউকেই গ্রিণ সিগন্যাল দেওয়া হয়নি বলে জানান তিনি।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, শীঘ্রই বিএনপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে, সবাই আনন্দঘন পরিবেশে ফরম সংগ্রহ করবেন। এরপর তারেক রহমান চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করবেন কে পাবেন ধানের শীষ প্রতীক।

জানা যায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার বিকাল চারটায় বরিশাল ও খুলনা বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বৈঠক শুরু হয়। পরে বিকেল ৬টায় খুলনা ও সিলেট বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা বৈঠকে অংশ নেন। রাত ৮টায় ঢাকা বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হতে দল থেকে যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, তার পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তারেক রহমান। পাশাপাশি ৩১ দফার বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নির্দেশ দেন তিনি।

বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সেলিমা রহমান উপস্থিত রয়েছেন।

বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ণ
বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সোমবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

সোমবার সন্ধ্যা ছয়টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদফতর আরও বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

তাই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

একই সাথে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া, এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঝড়ের একটি প্রভাবিত অঞ্চল উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। যার প্রভাবে সোমবার সন্ধ্যা থেকে ৫ দিন সারাদেশে বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে।

নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ৫:০৫ অপরাহ্ণ
নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকার।

সোমবার (২৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এ কথা বলা হয়।

আগামী নভেম্বরের মধ্যেই উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার কার্যক্রম শেষ হবে বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া সংবাদ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে এই বিবৃতি দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোটার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।

বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে।

এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’

এর আগে গতকাল রোববার ডিআরইউতে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, ‘কমিশন-প্রস্তাবিত আশু করণীয় ২৩টি সুপারিশ পর্যালোচনা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১৩টি সুপারিশ বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নীতিমালা ও অধ্যাদেশ প্রণয়ন করে এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে। কিছু বিষয় উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’