সিলেটে বিদ্যুতের প্রি-পেইড গ্রাহকদের নতুন ভো গা ন্তি, বি ক্ষো ভ
তারিখ লোড হচ্ছে...
সর্বশেষ লাইভ ই-পেপার
       
খুঁজুন                
                               
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫, ১২ কার্তিক, ১৪৩২
           

সিলেটে বিদ্যুতের প্রি-পেইড গ্রাহকদের নতুন ভো গা ন্তি, বি ক্ষো ভ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫, ৫:৪০ অপরাহ্ণ
সিলেটে বিদ্যুতের প্রি-পেইড গ্রাহকদের নতুন ভো গা ন্তি, বি ক্ষো ভ

বৃষ্টিহীন এই আষাঢ়ে ভ্যাপসা গরমে যখন ত্রাহী ত্রাহী অবস্থা, তখন যদি বিদ্যুৎ না থাকে, তারচেয়ে বড় যন্ত্রণা আর কি ইবা হতে পারে!

 

তেমন নরক যন্ত্রণা ভোগ করছেন সিলেটের উপশহর ও এর আশপাশ এলাকার নাগরিকবৃন্দ। রবিবার রাত থেকে প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী কয়েক হাজার মানুষ বিদ্যুৎহীন অবস্থায় অসহনীয় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। তারা মিটার রিচার্জে ব্যর্থ হয়ে সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়েও কোনো সমাধান পাননি। সেখানে কোনো কর্মকর্তাকে না পেয়ে উত্তেজিত জনতা হইহুল্লোড় শুরু করলে চারদিকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

 

তবে শেষ পর্যন্ত সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পরিস্থিতি শান্ত হয়। আর পিডিবির এক দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানিয়েছেন আজকের (সোমবারের) মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে।

 

জানা যায়, সফটওয়ার-সার্ভার আপডেট হওয়ায় বিদ্যুতের প্রি-পেইড মিটারের শুরুর দিকের (১৪ সিরিয়াল) মিটারগুলো পরিবর্তনের জন্য অনেক দিন ধরে কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের তাগাদা দিচ্ছিলেন। কিন্তু নানা কারণে তারা তা করেন নি। এ অবস্থায় অনেক গ্রাহক নতুন ইউনিট ক্রয় করতে গেলে ব্যর্থ হন। দেখা দেয় বিভিন্ন কারিগরি জটিলতা।

 

 

তারই ধারাবাহিকতায় রবিবার রাত থেকে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর আওতায় নগরীর উপশহর ও আশাপাশ এলাকার কয়েক হাজার প্রি-পেইড মিটার ব্যবহারকারী গ্রাহকরা (১৪ সিরিয়াল) চরম বিপর্যয়ের মুখে পড়েন। ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎহীন অবস্থায় তারা।

সমাধানের জন্য সোমবার সকালে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর প্রকৌশলীর উপশহরস্থ কার্যালয়ে জড়ো হন হাজারখানেক বিক্ষুব্ধ গ্রাহক। সেখানে উপস্থিত কর্মকর্তাদের কেউ সঠিক কোনো কারণ জানাতে পারেন নি। তারা বিভ্রান্তিমূলক কথা বার্তা বলেন। কেউ বলেন সফটওয়ার নষ্ট হয়ে গেছে, কেউ বলেন সার্ভারে সমস্যা। কেউ বলেন, নতুন মিটার নিতে হবে- ইত্যাদি ইত্যাদি।

 

 

 

বিক্ষুব্ধ গ্রাহকের সংখ্যা বাড়তে থাকলে একপর্যায়ে নির্বাহী প্রকৌশলীসহ অফিসের সব কর্মকর্তা সুকৌশলে অফিস থেকে সটকে পড়েন।

 

 

 

বিক্ষুব্ধ গ্রাহকদের মধ্যে এক প্রবাসী বৃদ্ধা জানান. আমাদের কেন এই গরমে এত কষ্ট দেওয়া হচ্ছে বুঝতে পারছিনা। টাকা দিয়েও কেন ইউনিট ভরতে পারছিনা। এভাবে আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অর্থ কি?

 

 

 

আরও কয়েকজন গ্রাহক জানান, বয়স্ক লোকজনের সাথে অসুস্থরা, শিশুসহ পরীক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে আছেন। এ অবস্থা কিভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব? প্রশ্ন তাদের

 

 

তারা বলেন, সঠিক জবাব দেওয়ার মতো কোনো লোকজনও নেই অফিসে। সবাই পালিয়েছে। আমরা কিভাবে ফরম জমা দিবো, কোথায় কি করবো? কোনো পরামর্শও দেওয়ার কেউ নেই। আমরা ভ্যাট দিচ্ছি, ট্যাক্স দিচ্ছি। বিদ্যুতের বিল দিয়েও কেন আমরা এই অসহ্য যন্ত্রণায় পড়বো? আমরা এ সমস্যার দ্রুত সমাধান চাই।

 

 

 

বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানতে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী শামছ-ই-আরেফিন এর মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তার মোবাইলটি ব্যাস্ত পাওয়া যায়।

 

 

 

 

পরে সিলেট বিভাগীয় বিদ্যুৎ অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মো. জারজিসুর রহমান রনি বলেন, সার্ভারে কিছু সমস্যা থাকায় এটা হয়েছে। আজকের মধ্যেই এই সমস্যা সমাধান হবে।

 

 

 

 

এদিকে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-২ প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে কয়েকজন গ্রাহক জানান, সেনাবাহিনী এসে বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করেছে। আপাতত পরিস্থিতি শান্ত।

সিলেট বিভাগের মনোয়নপ্রত্যাশীদের নিয়ে তারেক রহমানের বৈঠক, ‘সিগন্যাল পাননি কেউ’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫, ৮:৫৬ পূর্বাহ্ণ
সিলেট বিভাগের মনোয়নপ্রত্যাশীদের নিয়ে তারেক রহমানের বৈঠক, ‘সিগন্যাল পাননি কেউ’

সিলেট বিভাগের ১৯টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নিয়ে বৈঠক করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার বিকেলে সিলটে বিভাগের নেতারা বিএনপির চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে জড়ো হন। লন্ডন থেকে ভিডিও কলে তাদের সাথে যুক্ত হন তারেক রহমান। বৈঠকে তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বিভিন্ন নির্দেশনা দিলেও কাউকে গ্রিন সিগন্যাল দেননি বলে জানা গেছে।

এরআগে গত ১৯ অক্টোবর সিলেট বিভাগের ১৯ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নিয়ে বৈঠক করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই বৈঠকেও একক প্রার্থী চুড়ান্ত করা হয়নি।

তবে মির্জা ফখরুলের সাথে বৈঠকে ১২৯ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী অংশ নিলেও সোমবারের বৈঠকে আর কম সংখ্যক নেতা অংশ নেন বলে জানা গেছে।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, বিএনপির গুলশান কার্যালয়ের বাইরে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ভীড় করলেও তারেক রহমানের সাথে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সীমিত সংখ্যক নেতা। শুধুমাত্র মনোনয়ন প্রত্যাশীরাই এতে অংশ নেন। সেখানে উপস্থিথ নেতাদের কেউ বক্তব্য দেননি, শুধু তারেক রহমান বক্তব্য রাখেন।

বৈঠকে অংশ নেওয়া সিলেট জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ও সিলেট-৩ আসনের মনোনয়ন প্রতাশী আব্দুল আহাদ খান জামাল বলেন, বৈঠকে তারেক রহমান মনোনয়ন প্রত্যাশীদের উদ্দেশে বলেছেন, যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে তার পক্ষে সবাইকে কাজ করতে হবে। দলেল পক্ষে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। যিনি মনোনয়ন পাবেন তিনি এলাকায় কোন আনন্দ মিছিল করতে পারবেন না। যারা মনোনয়ন পাবেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে। আর যারা মনোয়নবঞ্চিত হবেন তাদেরকে দলে মূল্যায়ন করা হবে।

এই বৈঠকে কাউকেই গ্রিণ সিগন্যাল দেওয়া হয়নি বলে জানান তিনি।

বৈঠক সূত্রে জানা যায়, শীঘ্রই বিএনপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে, সবাই আনন্দঘন পরিবেশে ফরম সংগ্রহ করবেন। এরপর তারেক রহমান চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করবেন কে পাবেন ধানের শীষ প্রতীক।

জানা যায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো ভার্চুয়ালি বৈঠক করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সোমবার বিকাল চারটায় বরিশাল ও খুলনা বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বৈঠক শুরু হয়। পরে বিকেল ৬টায় খুলনা ও সিলেট বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা বৈঠকে অংশ নেন। রাত ৮টায় ঢাকা বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হন।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হতে দল থেকে যাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, তার পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন তারেক রহমান। পাশাপাশি ৩১ দফার বার্তা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নির্দেশ দেন তিনি।

বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও সেলিমা রহমান উপস্থিত রয়েছেন।

বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ১১:১৬ অপরাহ্ণ
বৃষ্টি ঝরতে পারে ৫ দিন, উপকূলে আঘাত হানতে পারে মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সন্ধ্যা থেকে রাতের মধ্যে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সোমবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদফতরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

সোমবার সন্ধ্যা ছয়টায় এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩২৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর, উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।

আবহাওয়া অধিদফতর আরও বলছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।

তাই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে দুই নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

একই সাথে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

এছাড়া, এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঝড়ের একটি প্রভাবিত অঞ্চল উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। যার প্রভাবে সোমবার সন্ধ্যা থেকে ৫ দিন সারাদেশে বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে।

নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫, ৫:০৫ অপরাহ্ণ
নভেম্বরে ক্লোজ নয়, দায়িত্ব হস্তান্তর পর্যন্ত কাজ করবে কেবিনেট

উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকার।

সোমবার (২৭ অক্টোবর) এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে এ কথা বলা হয়।

আগামী নভেম্বরের মধ্যেই উপদেষ্টা পরিষদের সংস্কার কার্যক্রম শেষ হবে বলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমে প্রচার হওয়া সংবাদ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে এই বিবৃতি দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিট দ্য রিপোটার্স অনুষ্ঠানে দেওয়া তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব মাহফুজ আলম উপদেষ্টা পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছেন যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হবার পর কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।

বস্তুত, সরকারের গৃহীত সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের কাজ নভেম্বরের মধ্যে শেষ করতে হবে এটা সঠিক নয়, বরং সংস্কার কার্যক্রম পূর্ণোদ্যমে চলমান থাকবে।

এছাড়া উপদেষ্টা পরিষদ নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর না করা পর্যন্ত নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে যাবে এবং উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকও নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে।’

এর আগে গতকাল রোববার ডিআরইউতে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ‘মিট দ্য রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের অগ্রগতি তুলে ধরে বলেন, ‘কমিশন-প্রস্তাবিত আশু করণীয় ২৩টি সুপারিশ পর্যালোচনা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ১৩টি সুপারিশ বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। নীতিমালা ও অধ্যাদেশ প্রণয়ন করে এসব সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে। কিছু বিষয় উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে। নভেম্বরে কেবিনেট ক্লোজ হয়ে যাবে, যা করার আগামী মাসের মধ্যে করতে চাই।’